সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর ছাত্র-জনতার মধ্যে একটি আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়। সেটি হল অপশাসনের দুর্বল হয়ে পড়া রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কার করে জনগণের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা। এছাড়াও জনগণের মধ্যে থেকে বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনা এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সহ বিভিন্ন দাবি আসছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা যেহেতু এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে আছেন তাই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করার জন্য অন্যান্য সমন্বয়ক প্রস্তুত রয়েছেন।